১২ই অক্টোবর জাতীয় আমার দেশ ও বরিশালের বিভিন্ন অনলাইন নিউজ পোর্টালে ১১ বছরে অর্ধশত কোটি টাকার মালিক বরিশালের বিআরটিএ সৌরভ শিরোনামটি আমার দৃষ্টি গোচর হয়েছে।
সংবাদের উল্লেখ করা হয়, আত্মীয়স্বজনসহ নামে-বেনামে ১০টি বাস, প্রাইভেট কার, সিএনজি, জমিসহ অর্ধশত কোটি টাকার সম্পদ ও গাড়ি রেজিস্ট্রেশন ও চার বছর আগে ‘হাওলাদার পরিবহন’-এর ব্যানার (রুট) , দামি প্রাইভেট কার, পাজেরো গাড়ি, ফরিদপুর-ভাঙ্গা খুলনা-গোপালগঞ্জ রুটে ১০টি বাস,সিএনজি, আটোরিক্সাসহ নিউজে যেসব তথ্য রয়েছে তা সঠিক নয়।
মূলত আমার বাবার নামে একটি বাস ও একটি প্রাইভেটকার রয়েছে। বাসটি ফরিদপুরে লোকাল রুটে চলাচল করে এবং প্রাইভেট কারটি ফরিদপুর রেন্ট-এ কার এ চলাচল করে। এছাড়া আমাদের পরিবারের বা আমার কোন কোটি টাকার সম্পদ নাই।
আমার নিজের কোন প্রাইভেট কার নাই। যে পাজারো গাড়ির কথা সংবাদে উল্লেখ করা হয়েছে সেটা অফিসের সরকারি গাড়ি আমার ব্যাক্তিগত গাড়ি নই।
আমার বাবা যুগ যুগ ধরে এই গাড়ির ব্যবসা করেন। আমি কোনো আওয়ামী লীগ এমপি বা কোনো নেতার সুপারিশে চাকুরি পাই নাই। সে রকম কেউ ডকুমেন্টস জনগনের সামনে দেখাতে পারবে না। আমার ভগ্নিপতি নারায়নগন্জ একটি সুনামধন্য সিমেন্ট কোম্পানিতে ইন্জিনিয়ার হিসাবে কর্মরত রয়েছেন। সুতরাং আমার ভগ্নিপতির কোন উপায় নাই আমার নিজ এলাকার সিএনজি অটোরিক্সা ব্যাবসা দেখাশোনা করবে। সংবাদের এই অংশটুকু বানোয়াট ও ভিত্তিহীন।
কিছু কু-চক্রিমহল আমাকে বিভিন্নভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য সাংবাদিক ভাইদের ভূল ও মিথ্যা তথ্য দিয়ে সংবাদ প্রকাশ করিয়েছে। সংবাদে যা লেখা হয়েছে তা ভিত্তিহীন। আমি চ্যালেঞ্জ করে বলতে পারি আমার বিরুদ্ধে যা লেখা হয়েছে বা শশুড়বাড়ি ও আমার সব সম্পত্তি মিলিয়েও ২কোটি টাকা হবে না।
আমি উক্ত প্রকাশিত সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
নিবেদক
সৌরভ কুমার সাহা
মোটরযান পরিদর্শক
বিআরটিএ বরিশাল।